রিবিট বিস্মিত হয়ে তাকিয়ে আছে দুলালের দিকে। দুলাল বলছে সে মৃত্যুর গন্ধ পায়। প্রথমে বিশ^াস না করলেও পরে বিশ^াস করতে বাধ্য হলো রিবিট। কারণ অকাট্য প্রমাণ রয়েছে দুলালের কাছে। এরপর যখন দুলাল বলল, নিয়া নামের একজন পরপোকারী মেয়ে খুব বিপদে পড়তে যাচ্ছে এবং বিপদ থেকে তাকে রক্ষা করতে না পারলে নিশ্চিত মৃত্যু হবে নিয়ার। রিবিট তখন নিয়াকে বাঁচাতে মরিয়া হয়ে উঠে। কিন্তু নিয়ার ঠিকানা তার জানা নেই। আবার নিয়াকে বাঁচাতে না পারলে হত দরিদ্র অনেক মানুষের চিকিৎসা বন্ধ হয়ে যাবে। তাই রিবিট বদ্ধপরিকর। যেভাবেই হোক বাঁচাবে নিয়াকে। অবশেষে অনেক কষ্টে নিয়ার ঠিকানা খুঁজে বের করে রিবিট। কিন্তু ততক্ষণে নিয়া বন্দি হয়ে গেছে খুনীর হাতে। মৃত্যু তার দরজায় কড়া নাড়ছে। এদিকে কোথায় নিয়াকে বন্দি করে রাখা হয়েছে তা জানা নেই রিবিটের। এ সময় ঐশ^রিক ক্ষমতা নিয়ে এগিয়ে আসতে থাকে দুলাল। আর তাতে বিস্মিত রিবিট শুধু বিস্মিতই হতে থাকে।
শেষ পর্যন্ত রিবিট কি বাঁচাতে পেরেছিল নিয়াকে? আর কি ঘটেছিল দুলালের ভাগ্যে?