এক ঝড়ের রাতে মিরাজের বাসায় উপস্থিত হয় অপূর্ব সুন্দরী দিশা। মানবিকতার খাতিরে দিশাকে রাতে থাকতে দিতে সম্মত হয় মিরাজ। দিশার হাতের রান্না খেয়ে তার ভক্ত হয়ে যায় মিরাজ। দিশার সাংসারিক নানাগুনে ধীরে ধীরে মোহিত হতে থাকে সে। সম্পর্কটা যখন ভালোলাগা থেকে ভালোবাসার দিকে এগোতে থাকে তখনই মিরাজ জানতে পারে দিশাকে পছন্দ করে অশরীরীয় শক্তির অধিকারী মৃত্যুবাড়ির ভয়ংকর কালাবাবা। মৃত্যুবাড়িতে প্রবেশ করলে রক্তপানে হয় কালাবাবার ভক্ত হতে হয়, নতুবা মৃত্যুবরণ করতে হয়। খুব কম সংখ্যক মানুষই আছে ফিরে আসতে পেরেছে মৃত্যুবাড়ি থেকে। এদিকে কালাবাবা নির্দেশ দিয়েছে দিশাকে মৃত্যুবাড়িতে যাওয়ার জন্য। দিশা যেতে চায় না। মিরাজও মরিয়া হয়ে উঠে দিশাকে রক্ষা করতে। কিন্তু কালাবাবার অশরীরীয় শক্তির সাথে সে পেরে উঠে না। দিশাকে সে মৃত্যুবাড়িতে নিবেই। সেক্ষেত্রে দিশাকে চিরতরে হারাতে হবে। কিন্তু মিরাজ তা হতে দেবে না। তাই উঠে পড়ে লাগে সে। কিন্তু একসময় বুঝতে পারে সে নিজেই বন্দি কালাবাবার হাতে। আর এখন কালাবাবা তার রক্তপান করে উদযাপন করবে রক্তউৎসব।
শেষ পর্যন্ত কী মুক্তি পেয়েছিল মিরাজ? নাকি তাকে বলি হতে হয়েছিল রক্তউৎসবের আনুষ্ঠিকতায়? আর কী ঘটেছিল অপূর্ব সুন্দরী দিশার জীবনে?
Reviews
There are no reviews yet.