শি’র মুখের চামড়া ফুড়ে বেড়িয়ে এলো অদ্ভুত এক ধাতব প্রাণী। প্রানীটির অর্ধেক লাল টকটকে মাংসাল আর বাকী অর্ধেক চকচকে ধাতুর তৈরী। ধাতব অংশটা রংধনুর মতো বৃত্তাকারে আলো ছড়াচ্ছে চারদিকে। আগ্রহভরে প্রাণীটাকে শি’র হাতে তুলে দিল মিকি। ততক্ষনে ধাতব অংশটা ড্রিল মেশিনের মতো ঘুরতে শুরু করেছে। শি’কিছু বুঝে উঠার আগেই হাতের তালু ফুটো করে প্রাণীটি ঢুকে গেল তার রক্তের মধ্যে। তীব্র যন্ত্রনায় চিৎকার করে ঊঠল শি। মাত্র ঘন্টার ব্যবধানে বীভৎস যন্ত্রনাদায়ক মৃত্য ঘটল শি’র। অবশেষে জানা গেল অদ্ভুত প্রাণীটির নাম ক্লিটি ভাইরাস। মানুষ ও রোবট আক্রমনকারী ভয়ংকর বায়োমেটালিক ক্লিটি ভাইরাসের কবল থেকে শেষ পর্যন্ত কি রক্ষা পেয়েছিল পৃথিবী ?