এক ঝড়ো সন্ধ্যায় হঠাৎ রাশদে সাহবেরে বাড়তিে বশরি আলী নামরে হাতকাটা অদ্ভুত এক আত্মাসাধক এসে উপস্থতি হয়। সকলরে কৌতূহল রর্ক্ষাথে আত্মাসাধক বশরি আলী ডকেে নয়িে আসে এক বশিষে অশরীরী আত্মাকে ভয় আর আতঙ্কে সবাই যখন দশিহোরা ঠকি তখনই আত্মা দাবি করে বসে এই বাড়রি অন্য যে কারো আত্মা তার চাই-ই-চাই। রাশদে সাহবেকইে সদ্ধিান্ত দতিে হবে পরবিাররে কার আত্মা তিনি উৎর্সগ করবনে। অন্যথায় অশরীরী আত্মা রাশদে সাহবেরে বড়ো ময়েে র্পূবার আত্মা নিয়ে নধীরে ধীরে চোখ খুলল নিশা। প্রথমে অস্পষ্ট হলওে পরে স্পষ্ট দখেতে পলে প্রতোত্মা ময়েগেুলোক।ে ওদরে একজনরে চোখওে মণি নইে। সবগুলো চোখ সাদা। দখেলইে ভয়ে শরিশরি করে ওঠে শরীর। সাদা শাড়ি পরা সবগুলো ময়েে গাছরে ডালে বসে মহাআনন্দে পা দুলাচ্ছ।ে একটু পরই একে একে নমেে আসতে শুরু করে সবাই। সবারই মাথা নচিরে দকিে আর পা উপররে দকি।ে কারো কারো মুখ দয়িে ফােঁটা ফােঁটা রক্ত ঝরে পড়ছ।ে আপ্রাণ চষ্টো করওে নশিা উঠে বসতে পারল না। সে বুঝতে পারল র্মীজা দ্বীপরে রক্তপপিাসু প্রতোত্মারা আজ তার রক্তপানে তৃপ্ত হব।ে আর তাকে বরণ করতে হবে ভয়ানক যন্ত্রণাময় মৃত্যু। র্অথাৎ নশ্চিতি, নষ্ঠিুর আর করুণ মৃত্যু ঘটবে সবার প্রয়ি র্পূবার। শষে র্পযন্ত কি রাশদে সাহবেরে পরবিার ভয়ানক এই অশরীরী আত্মার হাত থকেে নজিদেরে রক্ষা করতে পরেছেলি?