চিৎ হয়ে পড়ে আছে মেয়েটির লাশ। বয়স একুশ কি বাইশ হবে, এলোমেলো কাপড়। মৃত্যুর পরও যেন সৌন্দর্য ফুটে বেরিয়ে আসতে চাচ্ছে। ডান হাতটা বেকায়দায় পিঠের নিচে পড়েছে। শরীরের এখানে ওখানে হালকা আঘাতের চিহ্ন। এত সুন্দর মেয়েটিকে এভাবে হত্যা করা হয়েছে দেখলে শিউরে উঠবে যে কেউ। ঘটনাচক্রে হত্যা রহস্য উন্মোচনের দায়িত্ব এসে পড়ে বেসরকারী গোয়েন্দা সংস্থা ডিটেকটিভ এর গোয়েন্দা রিমন রাহির উপর। এদিকে পুলিশের কাছে গ্রেফতার হওয়া সামিনের বোন সাদিয়া সম্পূর্ণ নির্দোষ বলে দাবী করে তার ভাইকে। ঘটনার যতই গভীরে ঢুকতে থাকে ততোই রহস্যের বেড়াজালে আবদ্ধ হতে থাকে রিমন। কে ছিল সত্যিকারের খুনি?