বাড়ির ডোবার মধ্যে থেকে উঠানো হয়েছে পুরাতন এক কফিন। উপরের ঢাকনা খুলতে বিস্মিত হলো সাদিক। অপূর্ব সুন্দরী এক মেয়ে শুয়ে আছে কফিনের ভিতর, দৃষ্টি তার দিকে। কিছু একটা যেন বললও তাকে। অনেকদিন পানিতে ডুবে থাকা কফিনের মধ্যে একটি মেয়ে জীবিত থাকে কীভাবে, তা সে ঠিক বুঝে উঠতে পারল না। পুলিশ এসে লাশ নিয়ে গেল, পোস্ট মর্টেম হলো মর্গে। কিন্তু বিস্ময়ের ব্যাপার, মেয়েটি সাদিকের বাড়িতে এসে হাজির হলো সন্ধ্যার পর। নাম বলল তানিয়া। জানালো, সে এক ছায়াআত্মা। এখন থেকে থাকবে সাদিকেরই বাড়িতেই। সাদিক রাজি হলো না। কিন্তু সে বুঝতে পারল সাদা শাড়ি পরা অপূর্ব সুন্দর তানিয়া ধীরে ধীরে ভালোবাসার আবেশে সম্মোহিত করে ফেলছে তাকে। সে যতই দূরে সরে যেতে চাচ্ছে, ততই যেন কাছে টেনে নিচ্ছে। একসময় সাদিক অনুধাবন করল, চাইলেও সে তানিয়ার কাছ থেকে দূরে সরে যেতে পারছে না। কারণ তানিয়ার রয়েছে অশরীরীয় ক্ষমতা। আর সেই ক্ষমতার বলে একজনের পর একজনকে নির্মম নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করে চলছে তানিয়া। তাহলে পরবর্তী টার্গেট কে? ভাবতেই মাথা গুলিয়ে উঠতে থাকে সাদিকের। অনুধাবন করে তাকে নিয়ে তানিয়া হয়তো গভীর ষড়যন্ত্র করছে, আর সেই ষড়যন্ত্রের বলি হবে সে!
শেষ পর্যন্ত কী সাদিক নিজেকে মুক্ত করতে পেরেছিল তানিয়ার সম্মোহনী শক্তি থেকে? আর কে ছিল তানিয়া? পরিশেষে কী ঘটেছিল তানিয়া নামক ছায়াআত্মার ভাগ্যে?
এক ঝড়ের রাতে মিরাজের বাসায় উপস্থিত হয় অপূর্ব সুন্দরী দিশা। মানবিকতার খাতিরে দিশাকে রাতে থাকতে দিতে সম্মত হয় মিরাজ। দিশার হাতের রান্না খেয়ে তার ভক্ত হয়ে যায় মিরাজ। দিশার সাংসারিক নানাগুনে ধীরে ধীরে মোহিত হতে থাকে সে। সম্পর্কটা যখন ভালোলাগা থেকে ভালোবাসার দিকে এগোতে থাকে তখনই মিরাজ জানতে পারে দিশাকে পছন্দ করে অশরীরীয় শক্তির অধিকারী মৃত্যুবাড়ির ভয়ংকর কালাবাবা। মৃত্যুবাড়িতে প্রবেশ করলে রক্তপানে হয় কালাবাবার ভক্ত হতে হয়, নতুবা মৃত্যুবরণ করতে হয়। খুব কম সংখ্যক মানুষই আছে ফিরে আসতে পেরেছে মৃত্যুবাড়ি থেকে। এদিকে কালাবাবা নির্দেশ দিয়েছে দিশাকে মৃত্যুবাড়িতে যাওয়ার জন্য। দিশা যেতে চায় না। মিরাজও মরিয়া হয়ে উঠে দিশাকে রক্ষা করতে। কিন্তু কালাবাবার অশরীরীয় শক্তির সাথে সে পেরে উঠে না। দিশাকে সে মৃত্যুবাড়িতে নিবেই। সেক্ষেত্রে দিশাকে চিরতরে হারাতে হবে। কিন্তু মিরাজ তা হতে দেবে না। তাই উঠে পড়ে লাগে সে। কিন্তু একসময় বুঝতে পারে সে নিজেই বন্দি কালাবাবার হাতে। আর এখন কালাবাবা তার রক্তপান করে উদযাপন করবে রক্তউৎসব।
শেষ পর্যন্ত কী মুক্তি পেয়েছিল মিরাজ? নাকি তাকে বলি হতে হয়েছিল রক্তউৎসবের আনুষ্ঠিকতায়? আর কী ঘটেছিল অপূর্ব সুন্দরী দিশার জীবনে?
পৃথিবীর প্রথম মানব ক্লোনের নাম নিলিন। তৈরি করেছেন প্রফেসর রহমান, বাংলাদেশেই। সম্পূর্ণ প্রজেক্টটি ছিল অতি গোপনীয়। প্রজেক্টটিতে অর্থায়ন করেছে ডিডিলিন নামক এক বিদেশি ওষুধ গবেষণা প্রতিষ্ঠান। উনিশ বছর বয়সি সোনালি সবুজ চুলের অপূর্ব সুন্দর নিলিনকে সবার সম্মুখে উন্মোচন করার আগেই ডিডিলিন কোম্পানি দাবি করে বসে নিলিনকে তাদের নিকট হস্তান্তর করতে হবে এবং আরো জানায় নিলিনের উপর তারা গবেষণা করবে। রাজি হন না প্রফেসর রহমান, ডিডিলিনকে বুঝাতে চেষ্টা করেন যে নিলিন ‘মানুষ’। কিন্তু ডিডিলিন কর্তৃপক্ষ রাজি নয়, নিলিনকে তাদের চাই-ই-চাই। নিলিনের উপর গবেষণা করে এক নিলিন থেকে হাজার হাজার নিলিন তৈরি করবে তারা। তারপর তাদের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ বিক্রি করবে পৃথিবীর মানুষের কাছে। পুরো বিষয়টা ব্যবসায়িক। প্রফেসর রহমান রাজি না হওয়ায় ডিডিলিন দুজন সিক্রেট এজেন্টকে দায়িত্ব দেয় নিলিনকে পাচার করে বাংলাদেশের বাইরে এনে ডিডিলিনের গবেষণাগারে পৌঁছে দেয়ার জন্য। মিশনের প্রথম পর্বে তারা অপহরণ করে প্রফেসর রহমানকে। কিন্তু হাতছাড়া হয়ে যায় নিলিন। ইনকিউবেটর থেকে বের হয়ে নিলিন এখন ঢাকার রাস্তায়, অলি-গলিতে। সবকিছুই অপরিচিত তার। ঘটনাক্রমে তার সাথে পরিচয় হয় নিরবের। নিরব বুঝতে পারে নিলিন সাধারণ কোনো মানুষ নয়। নিলিনের অবিশ^াস্য সব ক্ষমতা রয়েছে। একটি ক্ষমতা হলো সে ভবিষ্যৎ দেখতে পারে। আর তাছাড়া রয়েছে তার সুন্দর, কোমল আর নিষ্পাপ ভালোবাসায় ভরা একটা মন। সেই ভালোবাসার মনে নিরব যখন হারিয়ে যাচ্ছে তখনই নিয়োগপ্রাপ্ত এজেন্টরা অপহরণ করতে সমর্থ হয় নিলিনকে। নিলিন এখন গোপন গবেষণাগারে, শুরু হতে যাচ্ছে তার উপর গা শিউরে ওঠা ভয়ংকর সব গবেষণা।
শেষ পর্যন্ত কী নিলিনকে বাঁচাতে পেরেছিল নিরব!
‘যাত্রা’ দেখতে গিয়ে লেলিনের সাথে পরিচয় হয় যাত্রাপালার সেনাপতি জব্বার খিলজির মেয়ে সবুজ চোখের আসমার সাথে। কথাপ্রসঙ্গে জানতে পারে জব্বার খিলজির কাছে একটা রুপার সিন্দুক আছে যেখানে রয়েছে অনেক হীরা জহরত। জব্বার খিলজি তার পূর্বপুরুষের কাছ থেকে পেয়েছে রুপার সিন্দুকটি। একমাত্র বিপদগ্রস্ত হলে ঐ সিন্দুক থেকে হীরা জহরত বের করে বিক্রি করা যাবে। জব্বার খিলজি অসুস্থ হওয়ায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় রুপার সিন্দুকটি ভাঙা হবে, কারণ চাবিটি আগেই হারিয়ে গিয়েছিল। তাই দিন ক্ষণ ঠিক হয় রুপার সিন্দুক ভাঙার। সবার মধ্যে তীব্র আগ্রহ জন্মে ঐ রুপার সিন্দুককে কেন্দ্র করে, সবাই দেখতে চায় অমূল্য হীরা, জহরত আর অলংকারাদি। আগ্রহী হয়ে ওঠে শিশির লেলিনও। সিন্দুক ভাঙার সময় দুজনেই উপস্থিত থাকবে বলে সিদ্ধান্ত নেয়। কিন্তু রাতের অন্ধকারে আচমকাই চুরি হয়ে যায় ঐতিহাসিক গুরুত্ববহনকারী মহামূল্যবান রুপার সিন্দুকটি। ঘটনার আকস্মিকতায় সবাই যখন কিংকর্তব্যবিমূঢ়, সিন্দুক উদ্ধারে ততক্ষণে ঝাঁপিয়ে পড়েছে শিশির আর লেলিন।
শেষ পর্যন্ত কি শিশিলিনের ক্ষুদে গোয়েন্দারা উদ্ধার করতে পেরেছিল মহামূল্যবান রুপার সিন্দুক? আর ঐ সিন্দুকে কি আদৌ কোনো হীরা জহরত ছিল? নাকি সবকিছুই ছিল নিছক এক শূন্যতা আর গোলকধাঁধা!
মাহিন আর মাইশা প্রেম করে বিয়ে করেছে। কিন্তু বিয়ের পর থেকে মাইশার আচার আচরণে অস্বাভাবিকতা প্রকাশ পেতে থাকে। কারণ জিজ্ঞেস করলে জানায়, তার মধ্যে অশরীরী কোনো আত্মা আছে যে তাকে নিয়ন্ত্রণ করে, প্রভাবিত করে। ব্যাপারটা বিশ্বাস করতে না চাইলেও মাইশার নানা অনাকাঙ্খিত আচরণ তা প্রকাশ পেতে থাকে। মাইশা নিজের চুল নিজেই এলোমেলো করে ফেলে, রাতে বিড় বিড় করে কথা বলে, আয়নার সামনে গিয়ে দাঁড়িয়ে থাকে, এটা ওটা ভেঙ্গে ফেলে, এমন কী একে ওকে চড় থাপ্পড়ও মেরে বসে। দেখলে মনে হবে সে বুঝি পাগল! সবচেয়ে ভয়ংকর ব্যাপার হচ্ছে, অশরীরী আত্মাটা গোপনে মাইশার নিকট তার ভালোবাসার অভিপ্রায়ের কথা প্রকাশ করে। মাইশা রাজি না হলে তাকে ভয়ংকর পরিণতি বরণ করতে হবে বলেও শাসায়। মাইশা একসময় উপলব্দি করে সত্যি আত্মাটা তার ক্ষতি করবে, অপূরণীয় ক্ষতি! কারণ সে যে আর পেরে উঠছে না অজানা অচেনা আত্মার সাথে!
মাইশাকে বাঁচাতে উঠে পড়ে লাগে মাহিন। কারণ সে জানে মাইশা খুব সাধারণ এক মেয়ে। ঘটনাক্রমে তার সাথে পরিচয় হয় প্যারাসাইকোলজিক্যাল ইনভেস্টিগেটর ডাক্তার তরফদারের। ডাক্তার তরফদারও বিশ্বাস করেন না অশরীরী আত্মার অস্তিত্ব। তাহলে কী হয়েছে মাইশার! কীভাবে বাঁচাবেন মাইশাকে! নাকি শেষ পর্যন্ত মাইশাকে পরাজিত হতে হবে অশরীরী আত্মার অযৌক্তকি ইচ্ছার কাছে!
রিডিলিন নামের ভয়ংকর এক অজানা প্রাণী আক্রমণ করেছে পৃথিবীকে। পিঁপড়ার মতো আকারের এই প্রাণীগুলো ধ্বংস করে দিচ্ছে পৃথিবীর সকল ধাতব জিনিসকে। মোবাইল ফোন, টেলিভিশন, গাড়ি, বাড়ি, বিমান, ইলেকট্রিক খুঁটি, সমরাস্ত্রসহ যত ধাতব জিনিস আছে সবকিছুকে অকার্যকর করে দেয়াই যেন রিডিলিনের কাজ। ফলে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে কলকারখানা, ব্যহত হচ্ছে কৃষি উৎপাদন, ভেঙ্গে পড়ছে চিকিৎসা ব্যবস্থা। এতে এক মহাবিপর্যয় নেমে এসেছে পৃথিবীতে। আর এই মহাবিপর্যয়ের নাম দেয়া হয়েছে ’রিডিলিন মহাবিপর্যয়’।
লাবনী নামের অপূর্ব সুন্দরী এক মেয়ে নৃশংসভাবে খুন হয়েছে রাহাতদের রান্নাঘরে। চাপাতি দিয়ে কেটে ফেলা হয়েছে লাবনীর বাম পায়ের একাংশ, শরীরে রয়েছে আরাে ছােট বড়...
শান্ত, সুন্দর মেয়ে দিয়া। ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের তৃতীয় বর্ষের ছাত্রী। সবকিছুই স্বাভাবিকভাবে চলছিল। হঠাৎই অদ্ভুত সব ঘটনা ঘটতে শুরু করে দিয়ার জীবনে। মাঝে মাঝে কালো...
এক ঝড়ো সন্ধ্যায় হঠাৎ রাশেদ সাহেবের বাড়িতে বশির আলী নামের হাতকাটা অদ্ভুত এক আত্মাসাধক এসে উপস্থিত হয়। সকলের কৌতূহল রক্ষার্থে আত্মাসাধক বশির আলী ডেকে নিয়ে...
‘উলিন গ্রহ’ থেকে পৃথিবীর উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করে ছোট্ট ছেলে শিশিন। মারাত্মক মহাশূন্য দুর্ঘটনায় সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে সে, সাথে প্রিয় কুকুর টোমা আর তৃতীয়...
লালপুর গ্রামে শিক্ষা সফরে এসেছে শিশির। এসেই জানতে পারল জব্বার মামা নিখোঁজ। তার খোঁজে তার পালিত ভাগ্নে বাবুল পাগলপ্রায়। জব্বার মামাকে খুঁজতে গিয়ে শিশির জানতে পারল খুলি বাবার কথা। খুলি বাবার ঐশ^রিক ক্ষমতা রয়েছে। থাকে টিলার উপর, সারিয়ে ফেলতে পারে যে কোনো অসুখ। খুলি বাবার ঐশ^রিক ক্ষমতার উৎস জানার জন্য মরিয়া হয়ে উঠে শিশির। তার সাথে এসে যোগ দেয় লেলিন। দুজন নামে গোপন অভিযানে। একসময় বুঝতে পারে রহস্যময় কিছু মানুষ আসে খুলি বাবার টিলায়। তার রাতের অন্ধকারে আসে আবার রাতেই চলে যায়। এই মানুষগুলো খুব ভয়ংকর। কারণ তাদের কাছে অস্ত্র থাকে। কারা এরা? রহস্য উন্মোচন করতে গিয়ে শিশির লেলিন আটক হয় রহস্যময় মানুষগুলোর কাছে। তারা সিদ্ধান্ত নেয় হত্যা করবে শিশির আর লেলিনকে। বস্তায় ভরে নিক্ষেপ করে খালের পানিতে। কেউ নেই তাদের বাঁচানোর?
জোছনারাতে মানুষের একটি ছায়া থাকে। কিন্তু ইলার ক্ষেত্রে বিষয়টি ব্যতিক্রম। জোছনারাতে ইলার থাকে দুটি ছায়া। তাও একটি পুরুষের এবং একটি নারীর। ইলার এই দুই ছায়ার...
লিলিপুটের গ্রহে, পৃথিবীতে লিলিপুটেরা এবং লিলিপুটদের ফিরে যাওয়া, এই তিনটি উপন্যাসের ব্যাপক জনপ্রিয়তার কথা ভেবে পাঠকেরা যেন স্বল্পদামে তিনটি উপন্যাস পেতে পারে এজন্যই সংকলন ’লিলিপুটের...
ভয়ানক এক মহাকাশ-দুর্ঘটনায় স্কাউটশিপ ফ্লিটি এসে পড়ে সম্পূর্ণ নতুন এক গ্রহে। দুর্ঘটনার তীব্রতায় ফ্লিটির সবাই মারা গেলেও বেঁচে থাকে শুধু দশমাস বয়সের এক মানবশিশু ’অডিন’।...
এলিয়েন নিনিটি এসেছে গিলিলিন গ্রহ থেকে। রিবিটের সাথে পরিচয় হলে সে জানায় সে এসেছে পৃথিবীকে রক্ষা করতে। কারণ ওটাচুন গ্রহের খিখিট প্রজাতির প্রাণি গিটু পৃথিবীতে...
হাইকোর্টের সামনে থেকে রিবিট ‘জীবন’ নামের পঙ্গু অর্ধমৃত এক ছেলেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজে এনে ভর্তি করে। জ্ঞান হারানোর আগে ছেলেটি লোমহর্ষক এক জীবনকাহিনীর কথা বলে...
দীর্ঘ ত্রিশ বছর গবেষণা শেষে বুয়েটের অবসরপ্রাপ্ত একজন প্রফেসর মানুষের কল্যাণের জন্য ঢাকা শহরে একটি অতি উচ্চ বুদ্ধিমাত্রার রোবটকে মুক্ত কর দেয়। অনুভূতি সম্পন্ন এই...
তীব্র গতিতে ছুটে চলছে স্পেসশিপ সাইমিন। সাইমিন মূলত রেসকিউ বা উদ্ধারকারী স্পেসশীপ, যার মূল কাজ হচ্ছে মহাশূন্যে বিপদগ্রস্ত স্পেসশীপ, অভিযাত্রী বা অণ্য কোনো প্রাণীকে সাহায্য...
রোপৃথিবীতে প্রচলিত আইন উপেক্ষা করে প্রফেসর জন হিল্ডন নামের একজন অসাধারণ বিজ্ঞানী হুবহু মানুষের মতো দেখতে এবং মানুষের সমবুদ্ধিমান একটি রোবট তৈরি করে যেটির নাম...
স্পেসশিপ ইউভির অভিযাত্রীরা ভিনগ্রহের প্রাণীর অনুসন্ধান করতে গিয়ে ’কিটো’ নামের নতুন একটি গ্রহে অবতরণ করে। অনুসন্ধান কার্যক্রমের শুরুতে তারা জিটু নামের একটি অতি উন্নত বুদ্ধিমাত্রার...
মানুষটিকে পেয়ে দারুনভাবে উল্লসিত হয়ে উঠল রোবটেরা। কতটা যন্ত্রণা দিয়ে তাকে হত্যা করা যায় সেটা নিয়ে দ্বিমত হওয়ায় নিজেদের মধ্যে মরামারিও করল রোবটগুলো। অবশেষে নৃশংসভাবে...
পৃথিবীর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মহাকাশ স্টেশন ’সিসিন’ দখল করে নিয়েছে অতি উন্নত বুদ্ধিসম্পন্ন প্রাণী ঘিঘিট। সিসিনের দখল ফিরে পেতে সব রকমের প্রচেষ্টা চালাচ্ছে পৃথিবীর বিজ্ঞানীরা। কারণ...
পৃথিবীর প্রেসিডেন্ট জি পেরোর কাছে হঠাৎই একটি সংবাদ পৌঁছায়। পৃথিবীর মহাকাশ সীমানায় অপরিচিত একটা স্পেসশিপ ঘুরে বেড়াচ্ছে যার অভ্যন্তরের প্রাণীরা নিজেদেরকে ক্রিকি বলে পরিচয় দিচ্ছে।...
৭৩০৮ সাল। রোবটদের দখল থেকে পৃথিবীকে মুক্ত করতে গিয়ে ভূ-গর্ভের বারো কিলোমিটার নিচে মারাত্মকভাবে আহত হয় নিরি। যখন বুঝতে পারে বাঁচার আর কোনো সম্ভাবনা নেই...
মানুষের মধ্যেকার দীর্ঘদিনের যুদ্ধ আর দ্ব›েদ্ব পৃৃথিবী আজ বসবাসের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। যে কোনো সময় ধ্বংস হয়ে যেতে পারে পৃথিবী। তাইতো অভিযাত্রীরা বাসযোগ্য নতুন আর...
লাইটাস সম্পূর্ণ নতুন একটা গ্রহ, এখানে আগে কোনোদিন কোনো নভোচারী অবতরণ করেনি। ইনিই প্রথম অবতরণ করেছে এই গ্রহে। ইনির মূল উদ্দেশ্য লাইটাস গ্রহে একটি আলোর...
২৭১৮ সাল। ভূ-গর্ভের অভ্যন্তরে হিমিস নামের এক রোবট সৃষ্টি করে লাল মানবদের। মানুষের মতো দেখতে লাল মানবদের অল্পদিনে সে পৃথিবীর উপরিপৃষ্ঠে বসবাসরত সত্যিকারের মানুষদের বিরুদ্ধে...
২৮১২ সাল। পৃথিবীর প্রেসিডেন্ট জ্যাক নেলসন সিসিন গ্রহ থেকে পৃথিবীতে ফিরছিলেন। সাথে তার চৌদ্দ বছর বয়সী একমাত্র ছেলে হ্যারি এবং হ্যারির খেলার সাথী রোবট কিকি।...
এক গোপন গবেষণায় নিসিলিন আবিস্কার করেন প্রফেসর কিম। নিসিলিনের মূল কাজ মানুষের বয়স কমিয়ে পঁচিশ-ত্রিশে স্থির করা এবং মানুষকে অমর করা। শিম্পাঞ্জির ওপর নিসিলিন প্রয়োগে...
বরকত সাদা শাড়ি পরা মেয়েটিকে মুহূর্তের জন্য দেখল। তারপর হঠাৎই হারিয়ে গেল মেয়েটি। অপূর্ব সুন্দরী মেয়েটি কীভাবে মুহূর্তের মধ্যে হারিয়ে গেল সে ঠিক বুঝে উঠতে...
মহাকাশযানে এক ভয়ানক বিপর্যয়ের মুখে ছোট্ট স্কাউট শীপ নিয়ে হাইপার জাম্প দিতে বাধ্য হয় তরুণ বিজ্ঞানী নিও। একমাত্র সঙ্গী ছোট্ট রোবট পিপি। দীর্ঘ হাইপার জাম্প...
স্পেসশিপ নিউরিনো থেকে কমান্ডার হাভার্ট, নভোচারী জুনি, কমান্ডো লাইডার এবং জীববিজ্ঞানী লিহাকে বিশেষ এক উদ্ধার অভিযানে লাল গ্রহে প্রেরণ করা হয়েছে। এই অভিযানের মূল উদ্দেশ্য...
2025 সাল। অনিন্দ্য সুন্দর নিকিতাকে কখনোই ভালোলাগা, ভালোবাসা আর স্বপ্নের কথাগুলো বলতে পারবে না বলেই লাল ডায়েরিতে মনের কথাগুলো চিঠিরূপে লিখে রাখে ভার্সিটির ছাত্র নির্ঝর।...
লো, টম আর নিমি টাইম মেশিনের মাধ্যমে নরেন্দ্র জমিদারের যুগে এসে পৌঁছায়। জমিদারের প্রতি গ্রামবাসীদের ভালোবাসা দেখে। মুগ্ধ হয় তারা। কিন্তু জানতে পারে বড় বিপদে...
মোশতাক আহমেদের জনাপ্রিয় সেরা পাঁচটি ভৌতিক উপন্যাস নিয়ে রচিত সংকলন সেরা পাঁচটি ভৌতিক উপন্যাস।মোশতাক আহমেদের জনপ্রিয় পাঁচটি ভৌতিক উপন্যাস নিয়ে রচিত সংকলন সেরা পাঁচ ভৌতিক উপন্যাস। এই সংকলনের পাঁচটি ভৌতিক...
এক ঝড়ো সন্ধ্যায় হঠাৎ রাশদে সাহবেরে বাড়তিে বশরি আলী নামরে হাতকাটা অদ্ভুত এক আত্মাসাধক এসে উপস্থতি হয়। সকলরে কৌতূহল রর্ক্ষাথে আত্মাসাধক বশরি আলী ডকেে নয়িে...
শিশির আর লেলিন দুই ভাই। দুজনেই স্কুলছাত্র এবং দারুণ রহস্যপ্রিয়। তারা দুজনে মিলে ‘শিশিলিন’ নামের বিশেষ এক রহস্য সংস্থা খুলেছে। এই সংস্থার কাজ হলো নানারকম...
২৫ মার্চ ১৯৭১, রাত আনুমানিক দশটা দশ মিনিট। ট্যাংক, কামান, মেশিনগান আর আধুনিক স্বয়ংক্রিয় অস্ত্রেসজ্জে সজ্জিত পাকিস্তানী আর্মি ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট থেকে বের হয়ে আসতে শুরু...
নিরাপদ সমাজ সৃষ্টির অন্যতম সোপান অপরাধ প্রতিরোধে ব্যাপক গণসচেতনতা সৃষ্টি। একটি চলমান সমাজব্যবস্থায় অপরাধ সংঘটন হবে এটা যেমন সত্য, তেমনি এটাও সত্য যে নাগরিকদের মধে...
শিক্ষাসফর শেষে ময়মনসিংহ থেকে ফেরার পথে ট্রেনে সামিয়া আর তার দাদু হাবিবুর রহমানের সাথে পরিচয় হয় লেলিনের। কথাপ্রসঙ্গে লেলিন জানতে পারল সামিয়ার দাদুর কাছে ঐতিহাসিক...
মোশতাক আহমেদের জনাপ্রিয় পাঁচটি কিশোর উপন্যাস নিয়ে রচিত সংকলন সেরা পাঁচ কিশোর উপন্যাস। এই সংকলনের পাঁচটি উপন্যাস হলো ববির ভ্রমন,ডায়নোসরের ডিম,লাল শৈবাল,মুক্তিযোদ্ধা রতন,বৃষ্টি ভেজা জোছনা।
রাঙামাটি ভ্রমণে এসে ভয়াবহ এক অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয় শিশির আর লেলিন। তাদের পাশের কুটীরে রাতের অন্ধকারে খুন হয়ে যান প্রফেসর হামিদ। তারা বুঝতে পারে হাজার...
মোশতাক আহমেদ অনেক ভৌতিক উপন্যাসের নামকরনের ক্ষেত্রে ‘আত্মা’ শব্দটি ব্যবহার করেছেন। এরুপ পাঁচটি উপন্যাস-প্রেতাত্মা, অতৃপ্ত আত্মা, অভিশপ্ত আত্মা, প্রতিশোধের আত্মা, উলু পিশাচের আত্মা, সমগ্র ভৌতিক...
নিলা, অপূর্ব সুন্দরী এক তরুণী। বেড়ে উঠেছে নিম্নবিত্ত পরিবারে। দারিদ্রের কারণে পড়াশুনা উচ্চ মাধ্যমিকের পর আর এগোতে পারেনি। এখন পেশায় সে একজন ড্যান্স জকি। কাজ...